কায়নাত/ অল্পে তুষ্টি
আমি দুনিয়া টাকে সেই ব্যক্তির জন্য দুঃখজনক রূপে দেখি যখন দুনিয়া তার কাছে বিরাট হয়ে দাঁড়ায় !
দুনিয়া তার সম্মান কারী কে অপমান সহ লাঞ্ছিত করে ;
তার প্রতি অবজ্ঞা কারি কে সম্মান দেখিয়ে থাকে!
তুমি যখন কোন বস্তু থেকে অমুখাপেক্ষী থাকবে, তা বর্জন করবে ;আর যখন তুমি তা প্রয়োজন বলে মনে করবে তখন তা গ্রহণ করবে !
বোঝা গেল যে অল্পতুষ্টি ব্যক্তি মূলত শক্তিশালী হয়ে থাকে! সত্যভাষণ ও সাহসিকতার সাথে কর্ম সম্পাদন করে থাকে’
**সৎকর্মের আদেশ ও সৎকর্মের নিষেধ করার দায়িত্ব ও কর্তব্য
তারাই পালন করতে পারেন! **
তাদের আত্মমর্যাদা আত্মভিমান তাদেরকে আমির-ওমরাহ রাজা-বাদশাদের থেকেও অমুখাপেক্ষী করে রাখে ;
এ কারণে জনসাধারণ তাদেরকে অপরিসীম ভক্তি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে থাকে!
যারা সন্তোষ ও অল্পতুষ্টি চরিত্রের মূর্ত প্রতীক হয়ে থাকেন !
তারা কখনো কুফরী বাতিলের উপর মৌনতা অবলম্বন করেন না!
তাদের মধ্যে এমন এক সাহস সৃষ্টি হয়ে থাকে যে তারা বড় বড় অত্যাচারী সম্রাটের সামনেও সত্যকথা বলতে সক্ষম হন!