গোলাম মোহাম্মদ খান ফারুক

গোলাম মোহাম্মদ খান ফারুক, জন্ম ৭ ই জুন ১৯৫৩ , লালবাগ ঢাকা , শিক্ষাজীবন : ঢাকায় আজিমপুর কিন্ডারগার্ডেনে এক বছর | সিলেটের দূর্গা কুমার পাঠশালায় দু’বছর | ক্লাস সেভেন পর্যন্ত সিলেট গভার্নমেন্ট পাইলট স্কুলের ছাত্র ছিলেন | সরকারি কর্মকর্তা পিতার কর্মসূত্রে ১৯৬৭ সালে রাজশাহীতে আসেন | রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলে টেন পর্যন্ত অধ্যয়ণ করেন এবং প্রথম গ্রেডে অষ্টম শ্রেণীতে স্কলারশিপ লাভ করেন | বাবার বদলির কারণে চাঁপাইনবাবগঞ্জ হরিমোহন ইনস্টিটিউশন থেকে এসএসসি পাস করেন | ১৯৭৮ সনে বুয়েট থেকে তড়িৎ কৌশলে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন |

পেশা : প্রকৌশলী হবার পর মাত্র দুইমাস ঢাকায় একটি বেসরকারি ফার্মে চাকরি করেন | ১৯৭৮ সালের ডিসেম্বর মাসে আবুধাবি চলে যান এবং ওখানে সাত বছর পাওয়ার প্ল্যান্টে চাকরিরত ছিলেন | ১৯৮৬ সালে দেশে ফিরে এসে তিন বন্ধুর সমন্বয়ে একটি ম্যানুফ্যাকচারিং ইন্ডাস্ট্রি গড়ে তুলেন |


অন্যান্য: ছাত্র জীবনে সাহিত্য চর্চার সুযোগ ঘটেনি কিন্তু শখের বসে কবিতা লিখেছেন অনেকগুলো , সেগুলো লোক লজ্জার ভয়ে সযত্নে লুকিয়ে রেখেছিলেন | জীবনের শেষ প্রান্তে এসে ২০১৯ সালে হঠাৎকরেই লেখালেখি শুরু করেন |

উনার প্রথম কাব্য গ্রন্থ “উচ্ছাস সাত আসমান” ২০২২ সনের জুন মাসে, “যুক্তি তক্ক গপ্প” ২০২৩ সালের জানুয়ারিতে এবং বেহেস্তের রশি এপ্রিল ২০২৪ সালে প্রকাশিত হয় |

তিনি সামাজিক এবং রাজনৈতিক think tank এর উদ্দেশ্যেএকটি সিভিল সোসাইটি গঠন করেন , পিপল’স সেন্টার এবং ২০০৫ সনে ” এনজিও তৎপরতা এবং অপতৎপরতা ” একটি প্রামাণ্য দলিল ভিত্তিক বই প্রকাশ করা হয় এই সেন্টার থেকে | সিরাজুল মুনিরা নামে একটি মানবকল্যান মূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত আছেন বিগত ২৫ বছর যাবত|

বাংলাদেশ ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশনের সেন্টাল কাউন্সিল মেম্বার নির্বাচিত হন ২০০২ সনে এবং পর পর তিনবার ঢাকা সেন্টারের কাউন্সিল মেম্বার নির্বাচিত হন | তিনি আইআইবি’র আজীবন সদস্য এবং বুয়েট গ্রাজুয়েট ক্লাবের পার্মানেন্ট মেম্বার |