আমি নিজেও এই কথা নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করি যে,
ছেলে মেয়েদের দুনিয়ায় শিক্ষিত করার জন্য দুনিয়াতে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বাবা মারা প্রাণান্তকর চেষ্টা করে
নিজের শেষ সম্বলটুকু খরচ করতে দ্বিধা করে না।
তাদের অদম্য ইচ্ছা
তাদের ছেলেমেয়েরা যেন এই দুনিয়াতে সুখ-শান্তিতে বসবাস করে
কোন দরিদ্রতা কোন অর্থনৈতিক বিপর্যয় তাদের যেন স্পর্শ করতে না পারে।
মানুষ যখন সত্যিকার ভাবে অন্ধ হয় তখন এরকমটাই চিন্তা করে। মানুষ যদি ইসলাম ধর্মে থাকে কিন্তু পরকালকে প্রতি একিন না থাকে তারাও এরকমভাবে চিন্তা করতে পারে।
দুনিয়ার এই স্বল্প ক্ষণস্থায়ী জীবনের জন্য এত আড়ম্বরপূর্ণ আয়োজন এত চিন্তাভাবনা অথচ আখেরাতের অনন্ত জীবনের জন্য কোন সম্বল তৈরি করার প্রচেষ্টা নাই।
যদি আমরা গভীরভাবে চিন্তা করি এই সমাজের উচ্ছন্নে যাওয়ার পিছনে ,
এই ছেলে মেয়েদের উচ্ছন্নে যাওয়ার পিছনে পিতা মাতার অবদানে সবচেয়ে বেশি। সমাজের গুরুজনদের অবদানই সবচেয়ে বেশি, মূল্যবোধ বা অপ মূল্যবোধের জন্য.।
একটা প্রজন্ম দিকবিদিক শূন্য হয়ে মূল্যবোধ হারিয়ে দোযখের দিকে দৌড়ে চলেছে বাধা দেবার কেউ নেই ,
পিতা মাতার ও বাধা দিচ্ছে না।
পরকাল জীবনকে বিশ্বাস করলে হবে না
পরকাল জীবনের প্রতি একীন আনতে হবে ১০০ ভাগ।
তখনই সমাজের চিত্র
নিজের মনের চিন্তাভাবনার
আমুল পরিবর্তন চলে আসবে।
আমাদের মধ্যে অধিকাংশই সত্যিকার অর্থে ঈমানহারা হয়ে পড়েছি।
আল্লাহ আমাদের ঈমানের হেফাজত করুন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *