আমরা যার সাথে পরিচিত নই, তার সাথে পরিচিত কোন কিছুর তুলনা করে উপলব্ধি করতে চাই।

আর তার জানা দিয়ে ঘষতে চাই অজানাকে।

পরিচিত দিয়েই অপরিচিত কে বুঝতে চেষ্টা করে। বিজ্ঞানের জ্ঞান পরীক্ষালব্ধ।

আর পরীক্ষালব্ধ জ্ঞান অন্যান্য জ্ঞানের চেয়ে অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য।

আদিম মানুষ ভেবেছে বিশ্বজগতে যা কিছু ঘটছে,

কোন না কোন চিত শক্তির প্রভাবে।

এরকম ধারণাকে নৃতত্বে বলে( animism),

যার বাংলা অনেকেই করেন সর্বপ্রাণবাদ।

বিরাট বিশ্বে সব বস্তু সঞ্চিত হয়েছিল একটি ছোট্ট ডিমে (পাখির ডিমের মত)।

বস্তুর এমন ঘনত্বের কথা আমাদের কল্পনায় আসেনা।

বলা হচ্ছে, এরকম অকল্পনীয় প্রচন্ড বিস্ফোরণে সৃষ্টি হয় আমাদের বর্তমান সৃষ্টি জগত।

এটা নাকি ঘটেছিল ১৫০ কোটি বছর আগে,

ধারণাটা কতটুকু বাস্তব ভিত্তিক!

এই ধারণার মধ্য দিয়ে বিগ ব্যাং থিওরি গড়ে উঠেছে।

মহাবিশ্বে অতি ঘনবস্তুর কথা যে বলা হচ্ছে তা তো ছিলই।

প্রশ্ন উঠবে, কেনই বা বিশেষ কাল মাত্রায় ঘটেছিল মহাবিস্ফোরণ?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *